google+

Gray Hair at an Early age !! (Solution in Bangla)

 

The appearance of gray hairs may be the result of a child’s genetically determined maturational schedule. If so, it is likely (but not certain) that others in the family tree would have followed a similar schedule. If these others had scattered gray hairs in childhood, but did not progress to a full head of gray hair until later, then it is likely that your son would follow the same pattern. Gray hair can also accompany a number of uncommon familial syndromes, including neurofibromatosis and tuberous sclerosis.....
Translate this page in your own language
বয়স হলে চুল সাদা হবে বা পেকে যাবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অল্প বয়সে চুল পাকা মোটেও স্বাভাবিক নয়। কিন্তু বর্তমানে অনেকেরই কম বয়সে চুল পাকার প্রবণতা দেখা যায়। বয়সের আগে চুল পাকার পেছনে কাজ করে কিছু কারণও। এগুলোর মধ্যে ভেজাল খাবার, দূষণ, অনিয়মিত জীবনযাপন ও ক্ষতিকর কেমিক্যালযুক্ত প্রসাধনীর ব্যবহার অন্যতম।

 যেসব কারণে অকালেই পেকে যাচ্ছে আপনার চুল
১) পারিবারিক ইতিহাস
আপনার বাবা অথবা মায়ের যদি কম বয়সে চুল পেকে গিয়ে থাকে, তবে আপনার ক্ষেত্রেও তা হবার সম্ভাবনা থাকে। এই ব্যাপারটা আসলে আপনার জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের মাঝেই থাকে। মাথায় টাক পড়ার ব্যাপারটা যেমন পারিবারিকভাবে আসতে পারে, তেমনি চুল কম বয়সে পাকার ব্যাপারটাও আসতে পারে পিতামাতা উভয়ের থেকেই।

২) আপনার একটা অটোইমিউন জটিলতা আছে
অ্যালোপেশিয়া অ্যারিয়াটা নামের একটি অটোইমিউন ডিজিজ আছে যা ত্বক এবং চুলকে প্রভাবিত করে অনেক বেশি। এই জটিলতায় আক্রান্ত মানুষের তালুতে ছোট গোল গোল টাক পড়তে পারে। এছাড়া তাদের পুরো মাথা এমনকি পুরো শরীরেই চুল পরে যেতে পারে। তাদের ইমিউন সিস্টেমই তাদের চুলের ফলিকলকে আক্রমণ করে ফলে চুল পড়ে যায়। এরপর সেই চুল আবার গজালে তা সাদা হয়ে গজায়। আপনার শরীরে বা মাথায় যদি এমন টাক দেখা দেয় তাহলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

৩) আপনি দূষিত পরিবেশে থাকেন
টক্সিন এবং দূষক পদার্থ আপনার চুল পাকিয়ে ফেলতে পারে অকালে। এগুলো মেলানিনের উৎপাদনকে প্রভাবিত করে এবং চুল পাকার হাড় বাড়ায়। দূষণের কারণে আপনার স্ট্রেস বাড়লে মূলত সেটাই এই চুল পাকার ব্যাপারটাকে প্রভাবিত করে।

৪) আপনি প্রচুর স্ট্রেসের মাঝে আছেন
এটা আমরা অনেকেই বিশ্বাস করি যে স্ট্রেস, দুশ্চিন্তা মানুষের চুল পাকিয়ে দেয়। অনেক সময়েই মায়েরা বলেন বাচ্চার জন্য চিন্তায় তার চুল পেকে যাচ্ছে। এ ব্যপারে অনেক মতভেদ আছে বটে। কিন্তু আপনার জেনেটিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী যে বয়সে চুল পাকার কথা, স্ট্রেসের কারণে সেই সময়টা এগিয়ে আসতে পারে। এ কারণে এই স্ট্রেস ম্যানেজ করা দরকার আপনার।

৫) সিগারেটের ধোঁয়া
আপনি নিজেই ধূমপান করুন অথবা বাড়ির অন্য কেউ করুক, এর ধোঁয়া আপনার চুলের রঙে আনতে পারে পরিবর্তন। ধূমপায়ীদের চুল অকালে পেকে যাবার সম্ভাবনা আড়াই গুণ বেশি হয় অধূমপায়ীদের তুলনায়।

৬) আপনার হরমোনে পরিবর্তন আসছে
কয়েক বছর আগের নিজের একটা ছবি দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন আপনার চুলে সময়ের সাথে পরিবর্তন আসছে। চুলের ধরণ, ঘনত্ব এবং রঙে আসে পরিবর্তন। মূলত সময়ের সাথে হরমোনে পরিবর্তন আসে বলেই এসব পরিবর্তন আসে। চুল পাকার পেছনেও দায়ী এই হরমোন।

এছাড়াও যেসব কারণে চুল অকালে পেকে যেতে পারে সেগুলো হলো-
- প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব
- থাইরয়েডের সমস্যা
- অ্যানিমিয়া

আপনার শরীর হয়তো বেশ অনেকটা বয়স পর্যন্ত শক্তসমর্থ আছে, নিজেকে মোটেই অসুস্থ বা বৃদ্ধ মনে করছেন না আপনি। কিন্তু এরপরেও আপনার চুলে পাক ধরতেই পারে বয়সের কারণে। ৩০ বছর বয়সের পর প্রতি দশকে আপনার চুল পাকার সম্ভাবনা ১০ থেকে ২০ শতাংশ করে বাড়ে। এ কারণে কারও কারও চুল অনেকদিন পর্যন্ত কালো থাকলেও একটা সময়ে সবারই চুল ধূসর হয় আসবে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম।

লিখেছেন
কে এন দেয়া
অ্যাসিস্ট্যান্ট এডিটর, প্রিয় লাইফ
প্রিয়.কম

অকালে চুল সাদা হয়ে যাওয়া রোধ করবে এই খাবারগুলো
১। আখরোট
“ইউ ক্যান বি ইয়োংগার” বইটির লেখক এবং থেরাপিস্ট মারিশা পিয়ার বলেন, “কপার সমৃদ্ধ আখরোট খেলে চুল ধূসর হয়ে যাওয়া বন্ধ হয়”। কপার মেলানিন  উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং মেলানিন চুলের রঞ্জক বৃদ্ধি করে।  
২। চিংড়ি
বিশেষজ্ঞদের মতে উচ্চমাত্রার জিংক চুলের রঙ ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যার অর্থ জিংক সমৃদ্ধ খাবার যেমন- চিংড়ি, বীজ এবং পনির খেলে চুল সাদা হয়না। এছাড়া ওমেগা ৩ কেবল মাত্র হার্টের জন্যই ভালো নয় বরং আপনার চুলকে শক্তিশালী রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ। ওমেগা ৩ এর উৎস হচ্ছে মাছ, বীজ ও সবুজ শাকসবজি, যা বেশি করে খাওয়া উচিৎ।
৩। পোলট্রি ও ডেইরি
নিম্ন মাত্রার ভিটামিন বি১২ অসময়ে চুল সাদা হয়ে যাওয়া, পাতলা হয়ে যাওয়া ও শুষ্ক হয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। তাই চুলের স্বাস্থ্য ও রঙ ঠিক রাখার জন্য মুরগীর মাংস, ডিম, দুধ, পনির ও সামুদ্রিক খাদ্য গ্রহণ করুন। ট্রাইকোলজিস্ট সারা অ্যালিসন বলেন, “আমরা জানি স্ট্রেস ভিটামিন বি ব্যবহার করে এবং গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি (বি৬, বি১২, ফলিক এসিড) গ্রহণ করলে ৩ মাসের মধ্যে চুল ধূসর হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াটি বিপরীত হতে শুরু করে”। তিনি আরো বলেন, “যখন ভিটামিন গ্রহণ বন্ধ হয়ে যায় তখন চুল সাদা হতে শুরু করে”। মুরগীর প্রোটিন চুলকে শক্তিশালী করে এবং মাথার তালুর পুষ্টি প্রদান করে।     
৪। ব্রোকলি
ফলিক এসিড গর্ভবতী মহিলাদের সাথে যেভাবে সম্পর্কযুক্ত তেমনি এটি স্বাস্থ্যবান চুলের সাথেও সম্পর্কযুক্ত। ফলিক এসিডের স্বল্পতা অসময়ে চুল ধূসর করে দেয়। তাই প্রচুর পরিমাণে ব্রোকলি, শতমূলী, মটরশুঁটি ও ডাল খান।
৫। গরুর কলিজা
জিংক ও কপার সমৃদ্ধ খাবার চুল সাদা হয়ে যাওয়া রোধ করতে পারে। গরুর কলিজা জিংক ও কপারে পরিপূর্ণ থাকে যা অসময়ে চুল সাদা হয়ে যাওয়া রোধ করতে পারে। যদি আপনার কোলেস্টেরলের সমস্যা ও হৃদরোগের সমস্যা না থাকে তাহলে গরুর কলিজা খান ও চুলকে নিরাপদ রাখুন।
৩০ বছর বয়সে বেশিরভাগ মানুষের মাথায় কিছু সাদা চুল দেখা যায় এবং ৫০ বছর বয়সে মাথার অর্ধেক চুল সাদা হয়ে যায়। একটি সাদা চুল উঠালে ২টি গজায়- এই কথাটি সত্য নয়। সাধারণত কপালের আশেপাশের চুল আগে সাদা হয়, তারপর মাঝামাঝি অংশের এবং সবশেষে পেছনের দিকের চুল সাদা হয়। ২০ বছর বয়সের আগে চুল সাদা হলে তাকে প্রিমেচিউর গ্রেইং বলে। এই খাবার গুলো শুধুমাত্র চুল সাদা হয়ে যাওয়াই রোধ করবেনা বরং মাথার ত্বকের অতিরিক্ত যত্ন প্রদান করে চুল পড়ে যাওয়াও প্রতিরোধ করবে। যদি আপনার ২০ বছর বয়সের আগেই চুল সাদা হতে শুরু করে তাহলে এই খাবারগুলো খান এবং চুল সাদা হয়ে যাওয়া রোধ করুন।        

লিখেছেন-
সাবেরা খাতুন
ফিচার রাইটার, প্রিয় লাইফ
প্রিয়.কম
অকালে চুল পাকা প্রতিরোধ করার ৫টি কার্যকরী টিপস
অকালে চুল পাকা প্রতিরোধ করতে জেনে নিন কয়েকটি আয়ুর্বেদিক উপায়।
১) হরতকীর গুঁড়া ১ চা চামচ, মেহেদি পাতা বাটা দুই চা চামচ এবং আধাকাপ নারকেল একসাথে মেশান। এবার ভালো করে ফুটিয়ে নিয়ে মিশ্রণটি ঠাণ্ডা করুন। পুরো চুলে লাগিয়ে ২ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।
২) ১০ গ্রাম মেহেদিপাতা, ১০ গ্রাম কেশুতপাতা, হরীতকীর ছাল, ২টি আমলকী, ৭-৮টি জবুফলের মাঝের অংশ ও বিটের রস ভালো করে ফুটিয়ে ছেঁকে নিয়ে হেয়ার টনিক তৈরি করুন। এই টনিক নিয়মিত পুরো চুলে লাগান। ৪০ মিনিট রেখে ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। অসময়ে চুল পাকা প্রতিরোধ করতে পারবেন খুব সহজেই।
৩) আমলকীর রস, বাদামের তেল ও লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে সপ্তাহে কমপক্ষে ২ থেকে ৩ দিন ব্যবহার করুন। চুল পাকা কমে যাবে।
৪) একটি দুটি করে চুল সাদা হতে শুরু করলেই মেহেদি, ডিমের কুসুম ও টকদই একসাথে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে চুলে লাগান। সপ্তাহে এক বার এই প্যাক ব্যবহার করুন। এই প্যাক চুল পাকা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
৫) ১ কাপ নারকেল তেল, ১ টেবিল চামচ মেথি গুঁড়া, ২ টেবিল আমলকী গুঁড়া একসাথে মিশিয়ে অল্প আঁচে জ্বাল দিন। তেল বাদামি রঙ ধারণ করলে নামিয়ে ফেলুন। ঠান্ডা হয়ে গেলে ছেঁকে নিন। এই তেল সপ্তাহে ২ দিন চুলের গোড়াসহ পুরো চুলে লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন। ২ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল পাকার সমস্যা দূর হবে দ্রুত।
এছাড়া চুলের ধরন অনুযায়ী নিয়মিত ভালো ব্যান্ডের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। চুলের ক্রিম, জেল, স্প্রে, সিরাম, কালার ইত্যাদি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। এ সবই বিভিন্ন ক্ষতিকর কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে, যেগুলো চুলের জন্য কোনোভাবেই ভালো নয়। নিয়মিত ফলমূল, রঙিন শাকসবজি, পুষ্টিকর খাবার খান ও প্রচুর পরিমাণে পান করুন। চুল সাদা হওয়া প্রতিরোধ তো করবেই, সেই সাথে চুল হবে সুন্দর ও ঝলমলে।
তথ্যসূত্র: আরিয়ামান সুদ, হারবাল টেকনিক, ১৯৯৫

:O :O :O :O :O :O :O
অকালে চুল পাকা নিয়ে আপনার যত ভুল ধারণা!
১) একটা পাকা চুল তুলে ফেললে সেখানে আরও দুটো পাকা চুল উঠবে!
এটা পুরোই ভুল একটা ধারণা। আপনি ইচ্ছে করতে পাকা চুল তুলে ফেলতে পারেন চিমটে দিয়ে। কিন্তু এতে আপনার ক্ষতি যেমন নেই, তেমনি উপকার নেই। ওই চুলের গোড়া মাথায় থেকেই যাবে, এবং তা থেকে আবারও পাকা চুল উঠবে কিছুদিন পর। এই একটি চুল উঠিয়ে ফেলার কারণে পাকা চুলের পরিমাণ কমবেও না বাড়বেও না। কিন্তু চিমটে দিয়ে চুল তুলে ফেলার ফলে চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং মাথায় চুলের পরিমাণ কমে যেতে পারে। তাই নিজেই ভেবে দেখুন পাকা চুল তুলে ফেলবেন কিনা!
২) স্ট্রেসের কারণে চুল পেকে যায়!
স্ট্রেস থেকে চুল পেকে যায়, এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। তবে স্ট্রেসের কারণে চুল পড়ে যেতে পারে। আর এই চুল যখন আবার গজায়, তখন সেই নতুন চুল হতে পারে আগের চাইতে একটু হালকা রঙের। চুল পাকার পেছনে স্ট্রেসের ভুমিকা আছে বটে, কিন্তু এটা মূল কারণ নয়। বয়স বাড়াটাই মূল কারণ।
৩)বেশি কাজের চাপে চুল পেকে যায়
অনেকে বলেন, বাচ্চাদের সামলাতে গিয়ে কমবয়সে তাদের চুল পেকে যাচ্ছে। এটা কিন্তু সত্যি নয়! আসলে আপনার সন্তান নয়, আপনার বাবামায়ের জিনের কারণে আপনার চুল কমবয়সে পেকে যাচ্ছে! কম বয়সে চুল পেকে যাওয়ার পেছনে দায়ী হলো বংশগতি। তাই আপনার চুল কোন বয়সে পাকতে শুরু করবে, তা জানার জন্য নিজের বাবামায়ের দিকে লক্ষ্য করুন। শুধু তাই নয়, এসিয়ান এবং আফ্রিকান মানুষের চুল দেরিতে পাকে। আবার ককেশিয়ান মানুষের চুল পাকে কম বয়সেই।
৪) চুলের রঙ করলে দ্রুত পেকে যাবার সম্ভাবনা থাকে
চুল ডাই করলে চুল পেকে যায়- এটা আসলেই কুসংস্কার। চুল পাকার সাথে চুলে রঙ করার কোনো সম্পর্ক নেই।
৫) জীবনযাত্রা চুল পাকার পরিমাণ প্রভাবিত করে না
খাদ্যভ্যাস, ব্যায়াম এবন নিত্যদিনের কিছু ব্যাপার আমাদের চুল পাকার পরিমাণ প্রভাবিত করতে পারে। সোজা ভাষায় বলতে গেলে, আমরা সুস্থ ও সুন্দর জীবনযাত্রা অনুসরণ করলে চুল পাকবে কম। আর অনিয়মিত জীবনযাত্রার ফল হিসবে চুল পেকে যাবে দ্রুত। ভালো খাওয়াদাওয়া করলে, শরীর সচল রাখলে চুল পাকতে দেরি হবে। আপনার যদি ধূমপানের অভ্যাস থাকে তবে তা ছেড়ে দিন দ্রুত, কারণ তা চুল পাকার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে। ধূমপায়ীদের চুল পেকে যেতে পারে ত্রিশ বছর বয়সের মাঝেই।

মধ্যবয়সে স্বাস্থ্য তরতাজা থাকার পরেও চুল পাকতে শুরু করে, বলাই বাহুল্য চেহারায় আসে বয়সের ছাপ। কী কারণে আমাদের কালো চুল এভাবে হারিয়ে যায়? চলুন দেখে নেই অকালে চুল পেকে যাবার কারণ ও এর সমাধানগুলো।
চুল সাদা হয়ে গেলে অনেকেই বিব্রতবোধ করেন, যদিও এটি একটি প্রাকৃতিক ব্যপার। অনেককেই সাদা চুলে বেশ ভাল লাগে। চুল সাদা হয়ে যাওয়ার কারণ হচ্ছে- বয়স বৃদ্ধি, জেনেটিক ও বংশানুক্রমিক সমস্যা, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাব এবং অন্যান্য। বেশিরভাগ মানুষ চুল সাদা হয়ে যাওয়া রোধ  করার জন্য অনেক টাকা খরচ করে চুলে ডাই করেন। কিন্তু অনেক সস্তা ও সহজলভ্য উপাদান দিয়েই চুল সাদা হয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করা যায়। 

No comments:
Write comments